Portcity Link
আজ: শুক্রবার
২৩শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • সারাদেশ
    • নগর-মহানগর
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • আন্তর্জাতিক
  • প্রেস রিলিজ
  • বিনোদন
  • শিল্প-সাহিত্য
  • আইন ও বিচার
  • চট্টগ্রাম
    • চট্টগ্রাম বন্দর
  • অন্যান্য
    • শিল্প ও বাণিজ্য
      • শেয়ারবাজার
    • শিক্ষা
    • ধর্ম
    • ইতিহাস-ঐতিহ্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • বিজ্ঞানপ্রযুক্তি
    • প্রকৃতি-পরিবেশ
    • যুক্তিতর্ক
    • এন্টি জার্নালিজম
    • বিদেশী গণমাধ্যম
    • তারুণ্য
    • নারী
    • চা-বিস্কুট/আড্ডা
    • ঢাকায় থাকি
    • পথেপথে
    • প্রবাসী
    • ফেসবুক/সোশ্যাল মিডিয়া
    • বই থেকে
    • ব্যক্তিত্ব
    • ভ্রমণ-পর্যটন
    • মনপ্রাণ
    • সম্প্রীতি
    • সাজসজ্জা
    • স্বপ্ন ও উদ্ভাবন
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • সারাদেশ
    • নগর-মহানগর
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • আন্তর্জাতিক
  • প্রেস রিলিজ
  • বিনোদন
  • শিল্প-সাহিত্য
  • আইন ও বিচার
  • চট্টগ্রাম
    • চট্টগ্রাম বন্দর
  • অন্যান্য
    • শিল্প ও বাণিজ্য
      • শেয়ারবাজার
    • শিক্ষা
    • ধর্ম
    • ইতিহাস-ঐতিহ্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • বিজ্ঞানপ্রযুক্তি
    • প্রকৃতি-পরিবেশ
    • যুক্তিতর্ক
    • এন্টি জার্নালিজম
    • বিদেশী গণমাধ্যম
    • তারুণ্য
    • নারী
    • চা-বিস্কুট/আড্ডা
    • ঢাকায় থাকি
    • পথেপথে
    • প্রবাসী
    • ফেসবুক/সোশ্যাল মিডিয়া
    • বই থেকে
    • ব্যক্তিত্ব
    • ভ্রমণ-পর্যটন
    • মনপ্রাণ
    • সম্প্রীতি
    • সাজসজ্জা
    • স্বপ্ন ও উদ্ভাবন
No Result
View All Result
Portcity Link
No Result
View All Result
Home চট্টগ্রাম

কক্সবাজারে বন্যার পানি কমছে, বান্দরবানের সড়ক যোগাযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন

পিসি এল ডেস্ক

কক্সবাজারে বন্যার পানি কমছে, বান্দরবানের সড়ক যোগাযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন
0
SHARES
32
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

চট্টগ্রাম, ৯ আগস্ট, ২০২৩:

কক্সবাজারে ৭ উপজেলার প্লাবিত এলাকা থেকে বন্যার পানি নামতে শুরু করেছে। বান্দরবানের সাথে সারাদেশ ও বান্দরবানের ৬ উপজেলার সড়ক যোগাযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন। বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় কক্সবাজার সদর, পেকুয়া, চকরিয়া, কুতুবদিয়া, রামু, মহেশখালী, টেকনাফ ও উখিয়া উপজেলার প্লাবিত এলাকা থেকে বন্যার পানি কমে যাচ্ছে। তবে অনেক স্থানে লোকালয়ের পানি নেমে গেলেও এখনো রাস্তাঘাট ডুবে আছে। পানি নেমে যাওয়ার সাথে সাথে ভেসে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন। কোথাও মহাসড়ক, সড়ক, কাঁচা সড়ক, আবার কোথাও কালভার্ট ভেঙে ক্ষত-বিক্ষত হয়ে গেছে। বীজতলা, ফসলের মাঠ, মাছের ঘের, বেড়িবাঁধ, ঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান যেন ল-ভ- হওয়ার দৃশ্য দেখা যাচ্ছে। বন্যা কবলিত ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ ঘরে ফিরে নতুন শঙ্কায় পড়েছেন। তাদের রান্নার পরিবেশ নেই; তীব্র সংকট বিশুদ্ধ পানির।
গতকাল বুধবার সকালে চকরিয়া উপজেলায় পানিতে ডুবে থাকা কিছু সড়কে দেখা গেছে ব্যাপক ভাঙনের চিহ্ন। কাকড়া-মিনাবাজার সড়কটির ৩ কিলোমিটার এলাকায় কমপক্ষে ৫০টি ভাঙনে সড়কটি এখন চলাচলের অনুপযোগী।
স্থানীয় আব্বাস আহমেদ জানান, চারদিন কমপক্ষে ৪-৫ ফুট পানিতে বন্দী ছিলেন তারা। পানি ক্রমাগত নেমে যাচ্ছে, এতে সড়কের ভাঙন, বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি, ফসলি জমি ও মাছের ঘেরের ক্ষয়ক্ষতি দেখা যাচ্ছে। অনেকে বাড়িঘরে ফিরে গেছেন। কিন্তু বাড়িতে রান্না করার সুযোগ নেই। তারা জমে থাকা পানি নিষ্কাশন, বাড়ি পরিষ্কার ও মেরামতের চেষ্টা করছেন।
সরেজমিন দেখা যায়, জিদ্দাবাজার-কাকারা-মানিকপুর সড়কের কয়েকটি অংশে ভাঙন রয়েছে। মাতামুহুরী নদীর নিকটবর্তী গ্রামের বসতঘরগুলো বিধ্বস্ত। চকরিয়া ও পেকুয়ায় বেশ কয়েকটি বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে মিশে আছে পানি। চকরিয়ার পৌর শহরের শপিং কমপ্লেক্স, বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পানি বের করার চেষ্টা করছেন ব্যবসায়ীরা। তাদের কোটি টাকার ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
চকরিয়ার লক্ষ্যারচর, কৈয়ারবিল, বরইতলী, হারবাং, সাহারবিল, চিরিঙ্গা, পূর্ব বড় ভেওলা, বিএমচর, পশ্চিম বড় ভেওলা, ঢেমুশিয়া, কোনাখালী, ফাঁসিয়াখালী, বদরখালী, ডুলাহাজারা, খুটাখালী এবং পেকুয়া উপজেলার পেকুয়া সদর ইউনিয়ন, উজানটিয়া, মগনামা, রাজাখালী, টৈটং, শিলখালী, বারবাকিয়া ইউনিয়নের পরিস্থিতিও একই। এছাড়া মহেশখালী, কুতুবদিয়া, উখিয়া ও রামুতে নানা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যাচ্ছে।
এ পর্যন্ত যে তথ্য মিলেছে, তাতে বন্যা কবলিত এলাকার মধ্যে চকরিয়া-বদরখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের ৬ কিলোমিটার, ইয়াংগা-মানিকপুর-শান্তিবাজার সড়কের ১১ কিলোমিটার, লক্ষ্যারচর-বেথুয়াবাজার-বাগগুজারা সড়কের ১১ কিলোমিটার, একতাবাজার-বনৌজা শেখ হাসিনা সড়কের আধা কিলোমিটার, বরইতলী-মগনামা সড়কের ৭ কিলোমিটার, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কের আড়াই কিলোমিটার, ৩ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা, ৩টি কালভার্ট বিধ্বস্ত হয়েছে।
জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলার ২৫টি ইউনিয়নই বন্যা কবলিত হয়েছে। পাহাড়ি ঢলের তোড়ে মাতামুহুরি নদীর কমপক্ষে ১৫টি পয়েন্টে বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে। মাতামুহুরি নদীর অববাহিকা এলাকার বাসিন্দারা চরম ভোগান্তিতে রয়েছেন।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিভীষণ কান্তি দাশ জানান, প্রাথমিক যে তথ্য হাতে এসেছে, তাতে ক্ষতির পরিমাণ ২ কোটি টাকার বেশি। এটা আরও বেশি হতে পারে।
জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান জানান, এবারের বন্যায় সবচেয়ে বেশি প্লাবিত হয়েছে চকরিয়া ও পেকুয়ার সব ইউনিয়ন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে বন্যাকবলিত এলাকায় ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল এবং সাত লাখ টাকা নগদ সাহায্য দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি দুর্গত মানুষের মধ্যে শুকনো খাবারও দেওয়া হয়েছে।

বান্দরবানের মানুষ বন্যার বিপর্যয় কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছে। গেল কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে জনজীবনে বিপর্যয় নেমে এসেছে। বান্দরবানে চলমান দুর্যোগ মোকাবেলায় বন্যা পরিস্থিতি ও পাহাড় ধস মোকাবেলায় সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
গতকাল থেকে বৃষ্টিপাত বন্ধ থাকায় জেলার নি¤œাঞ্চলের পানি কমতে শুরু করেছে। সাধারণ জনগণ পানি কমার সাথে সাথে ঘর পরিষ্কার করার পাশাপাশি নিজ আসবাবপত্রসহ আনুষাঙ্গিক দ্রব্যাদি পরিষ্কার করছে। তবে জেলা সদরের সাথে উপর ৬টি উপজেলার সড়ক যোগাযোগ এখনো বন্ধ রয়েছে। বিদ্যুত অফিস পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় গেলো চারদিন ধরে জেলা শহরে বিদ্যুত সংযোগ বন্ধ রয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে মোবাইল নেটওয়ার্কে। যার কারণে শহরের মানুষ দুর্যোগে পড়েছে। এমন বিপর্যয়ে কি পরিমাণ ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে তা এখনো নির্ণয়ের কাজ করছে প্রশাসন।
বান্দরবান-চট্রগ্রাম সড়কের সাতকানিয়া বাজালিয়া এলাকা প্রধান সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় বান্দরবানের সাথে সারাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন। সড়কে যানবাহন আটকা পড়ে চরম ভোগান্তিতে পড়ে যাত্রীরা। নৌকায় পারাপার হয়ে বান্দরবান ও চট্টগ্রামগামী লোকজন চলাচল করেছেন।
এদিকে জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন জানান, দুর্যোগে যেকোন ঝুকি মোকাবিলার জন্য জেলা ও উপজেলা প্রশাসনসহ সার্বক্ষণিক কাজ করছে। আশ্রয় নেওয়া মানুষের মাঝে ত্রাণ তৎপরতা চালানো হচ্ছে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় জেলা প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খুলেছে। পুরো জেলায় সর্বমোট সাড়ে ৯ হাজার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার আশ্রয় নিয়েছে এবং ৮ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়ে এবং প্রতি উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থা নিয়েছে।

বান্দরবানের লামা উপজেলায় গত বুধবার থেকে টানা ৭ দিনের বর্ষণে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের বন্যার পানি গত মঙ্গলবার রাত থেকে নামতে শুরু করায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। ততক্ষণে ঢলের পানিতে প্লাবিত ও পাহাড় ধসে পৌরসভা এলাকাসহ ৭টি ইউনিয়নে প্রাথমিকভাবে ২ হাজার ৭০০টি বসতঘর আংশিক এবং সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতির মধ্যে পৌর শহরের ৫০০টি দোকান. একটি খাদ্য গুদাম ও ৬০০টি বসতঘর রয়েছে। এছাড়া ৭টি ইউনিয়নে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১৬শ বসতঘর। অপরদিকে প্রবল বর্ষণে মঙ্গলবার সকালে ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের কুমারী নিচ পাড়ায় ঘরের মাটির দেওয়াল ধসে পড়ে নিহত হন জরিনা বেগম নামের এক নারী। ঢলের পানিতে ক্ষতি হয় আমন বীজতলা, মৌসুমি ফসল, ফলদ-বনজ বাগান ও মৎস্য চাষের। এছাড়াও পাহাড় ধসে ভেঙ্গে উপজেলার প্রধান সড়ক সহ অভ্যন্তরীন রাস্তা ঘাট তছনছ হয়ে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তারা জানান, এ দূর্যোগে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় শতকোটি টাকা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বুধবার বিকেল পর্যন্ত পর্যন্ত পুরোপুরি পানি নেমে না যাওয়ায় অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে ঠাঁই নেয়া বন্যা কবলিতরা এখনো নিজ ঘরে ফিরতে পারেনি। আশ্রয়কালীন পানিবন্দি ও আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রিতদের পৌরসভার পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী ও শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এদিকে পাহাড়ি ঢলের পানিতে রিংওয়েল ও টিউবওয়েলগুলো প্লাবিত হওয়ায় বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে বন্যা কবলিত এলাকায়। ঢলের পানিতে পৌরসভা এলাকায় সাড়ে ১ হাজার ১০০ বসতঘর-ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্লাবিত ও পাহাড় ধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এদের মধ্যে কেউ কেউ ঘর দোকান পাট পরিস্কারের কাজ শুরু করেছেন। জানতে চাইলে লামা সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মিন্টু কুমার সেন জানান, ঢলের পানিতে ৫০০ বসতঘর প্লাবিত হওয়ার পাশাপাশি পাহাড় ধসে ২০০ বসতঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ঢলের পানিতে রুপসীপাড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে প্লাবিত ও পাহাড় ধসে ৩০০টির মত বসতঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান ছাচিংপ্রু মার্মা। এভাবে সব ইউনিয়নে কমবেশি ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা ব্যাপক। পৌরসভা ও প্রতিটি ইউনিয়নে বিভিন্ন স্থানে সড়ক ধসে পড়ে, পানি স্রোতের টানে ও সড়কের ওপর পাহাড় ধসে পড়ে অভ্যন্তরীন সড়কে যানবাহন চলাচলে দারুণ ব্যঘাত ঘটছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানরা। এছাড়া পাহাড় ধসে ও পানিতে প্লাবিত হয়ে উপজেলায় ৭০০ হেক্টরের বেশি জমির আমন বীজ তলা, মৌসুমি ফসল ও ফলদ বনজ বাগানের ক্ষতি হয়েছে বলে জানান কৃষি কর্মকর্তা রতন চন্দ্র বর্মন।
পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত আবুল হোসেন, জাকির হোসেন, সিদ্দিকুর রহমান ডন, কুতুব উদ্দিন সহ আরো অনেকে জানায়, ব্যবসায়ীরা প্রথমে মালামাল দোতলায় তুলে নেয়। কিন্তু সেখানেও দ্রুত পানি ঢুকে পড়ে। এতে করে কোন মালামাল রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ- প্রতি বছর বর্ষা মৌসুম এলেই ৪-৫ বার বন্যা শিকার হতে হয় পৌর শহরের ব্যবসায়ী সহ হাজার হাজার মানুষকে। তবুও এ বন্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করছেনা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি কিংবা মন্ত্রীরা। ফলে চীনের দু:খ যেমন হোয়াংহু, এখন লামা শহরের মানুষের দুঃখ হয়ে দাঁড়িয়েছে মাতামুহুরী নদী।

লামা বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. আমান উল্লাহ ও সাধারণ সম্পদাক বিপুল নাথ বলেন, লামার ইতিহাসে এটায় সবচেযে বড় বন্যা। এ বন্যায় বাজারের ৫০০ ব্যবসায়ীর প্রায় অর্ধশত কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। কোন ব্যবসায়ীই মালামাল রক্ষা করতে পারেনি।
ঢলের পানিতে ও পাহাড় ধসে ক্ষয়ক্ষতির সত্যতা নিশ্চিত করে লামা উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মোস্তফা জামাল জানান, ৭ দিনের টানা বর্ষণের ফলে উপজেলায় পাহাড়ি ঢলের পানিতে ও পাহাড় ধসে অসংখ্য ঘরবাড়ি ও দোকান পাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পৌরসভাসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের নিরানব্বই ভাগ রাস্তাঘাট ভেঙ্গে তছনছ হয়ে গেছে। এছাড়া মৎস্য চাষ, সবজি ও ধানেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

ShareTweetShare
Previous Post

বন্যায় জনজীবন বিপর্যস্ত, সাতকানিয়াকে বন্যাদুর্গত এলাকা ঘোষণার দাবি

Next Post

শীর্ষ জেনারেলকে বরখাস্ত করলেন কিম, যুদ্ধ প্রস্তুতির আহ্বান

Related Posts

কোরবানি ঈদের সর্বশেষ ব‍্যস্ততা চলছে
লীড

কোরবানি ঈদের সর্বশেষ ব‍্যস্ততা চলছে

৫ আগস্টের মধ‍্যে হবে জুলাই যাদুঘর: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
লীড

৫ আগস্টের মধ‍্যে হবে জুলাই যাদুঘর: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

ভাড়া বাসায় নুরুন্নাহারের ইয়াবা কারবার, ৪ হাজার পিস টেবলেট ও বিপুল সিমকার্ড ও জন্মনিবন্ধন উদ্ধার
চট্টগ্রাম

ভাড়া বাসায় নুরুন্নাহারের ইয়াবা কারবার, ৪ হাজার পিস টেবলেট ও বিপুল সিমকার্ড ও জন্মনিবন্ধন উদ্ধার

সাতকানিয়ায় অস্ত্রসহ অপহরণকারী আটকের পর অপহৃতকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী 
চট্টগ্রাম

সাতকানিয়ায় অস্ত্রসহ অপহরণকারী আটকের পর অপহৃতকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী 

স্থল নিম্নচাপ ঘুরছে মধ‍্যাঞ্চল থেকে উত্তর ও উত্তরপূর্বাঞ্চলে
লীড

স্থল নিম্নচাপ ঘুরছে মধ‍্যাঞ্চল থেকে উত্তর ও উত্তরপূর্বাঞ্চলে

দিশেহারা বিবিএ পাস অটোরিকশা চালক আমির,  চুরি হওয়া গাড়িটি উদ্ধারে প্রশাসনের কাছে আকুতি
চট্টগ্রাম

দিশেহারা বিবিএ পাস অটোরিকশা চালক আমির, চুরি হওয়া গাড়িটি উদ্ধারে প্রশাসনের কাছে আকুতি

Next Post
শীর্ষ জেনারেলকে বরখাস্ত করলেন কিম, যুদ্ধ প্রস্তুতির আহ্বান

শীর্ষ জেনারেলকে বরখাস্ত করলেন কিম, যুদ্ধ প্রস্তুতির আহ্বান

Archive Calendar

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 ১২৩৪৫
৭৮৯১০১১১১৩
৪১৫১৬১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৯৩০  

সম্পাদক ও প্রকাশক :

সম্পাদকীয় কার্যালয় :

৪০ মোমিন রোড, কোতোয়ালী, চট্টগ্রাম

মোবাইল : 
ইমেল:

Copyright © 2018: portcitylink II Design By : F.A.CREATIVE FIRM

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • সারাদেশ
    • নগর-মহানগর
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • আন্তর্জাতিক
  • প্রেস রিলিজ
  • বিনোদন
  • শিল্প-সাহিত্য
  • আইন ও বিচার
  • চট্টগ্রাম
    • চট্টগ্রাম বন্দর
  • অন্যান্য
    • শিল্প ও বাণিজ্য
      • শেয়ারবাজার
    • শিক্ষা
    • ধর্ম
    • ইতিহাস-ঐতিহ্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • বিজ্ঞানপ্রযুক্তি
    • প্রকৃতি-পরিবেশ
    • যুক্তিতর্ক
    • এন্টি জার্নালিজম
    • বিদেশী গণমাধ্যম
    • তারুণ্য
    • নারী
    • চা-বিস্কুট/আড্ডা
    • ঢাকায় থাকি
    • পথেপথে
    • প্রবাসী
    • ফেসবুক/সোশ্যাল মিডিয়া
    • বই থেকে
    • ব্যক্তিত্ব
    • ভ্রমণ-পর্যটন
    • মনপ্রাণ
    • সম্প্রীতি
    • সাজসজ্জা
    • স্বপ্ন ও উদ্ভাবন