চট্টগ্রাম, ৭ মার্চ, ২০২২:
আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ। ১৯৭১ সালের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে এক উত্তাল জনসমুদ্রে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দেন। যার যা কিছু আছে তা নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করার আহ্বান জানান। ঐতিহাসিক এই দিনটির স্মরণে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন সহ সরকারি দপ্তর সমূহ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান করেন। চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জ, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড সহ চট্টগ্রামের সরকারি বিভিন্ন দপ্তর।
এ সময় স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান, দপ্তর ও সংগঠনের পক্ষ থেকে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আনোয়ার হোসেন, মহানগর পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর আহমদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম সরওয়ার কামাল সহ অন্যান্যরা পুস্পস্তবক প্রদানে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের পক্ষে নেতৃত্ব দেন।
ঐতিহাসিক এই দিনটির স্মরণে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এক আলোচনা সভা আজ বিকালে দোস্ত বিল্ডিংয়ের দলীয় কার্যালয়ে আয়োজন করা হয়। উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ ছালামের সভাপতিত্বে এতে আরো
বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান আতা, সহ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, অধ্যাপক মো. মাইনুদ্দিন হাসান, আফতাব উদ্দিন চৌধুরী, এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, দেবাশীষ পালিত, জসীম উদ্দিন শাহ,শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মেজবাহ উল আলম লাভলু, বেদারুল আলম চৌধুরী, মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী দিলোয়ারা ইউসুফ, এড. বাসন্তী প্রভা পালিত সহ নেতৃবৃন্দ। বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ বাঙালির মুক্তির সনদ। পৃথিবীর সকল শোষিত, বঞ্চিত ও বৈষম্যের শিকার মানুষের মুক্তির বার্তা। পৃথিবী কোন রাজনৈতিক কিংবা দার্শনিক এমন ভাষণ দিতে পারেননি। তাই বঙ্গবন্ধুর ভাষণ অদ্বিতীয়।
Discussion about this post